হাওজা নিউজ এজেন্সি রিপোর্ট অনুযায়ী, কয়েক দিন ধরে পশ্চিমা সংবাদ মাধ্যম সমূহ প্রচার করছিল এবং বিভিন্ন পশ্চিমা ও মার্কিন কর্মকর্তারা বলেছে যে ইরানের প্রায় সকল মিসাইল ও ড্রোন ইসরাইলী , মার্কিন , ব্রিটিশ, ফরাসী অ্যান্টিমিসাইল সিস্টেম প্রতিহত ও ধবংস (ইন্টারসেপ্ট ) করেছে । কিন্তু এখন ইসরাইলী পত্রিকায় খবর বের হচ্ছে যে ইরানী মিসাইলের অক্ষত খোল ও ধর (ইনট্যাক্ট বডি ) নাকাব ( নেগেভ ) সহ ইসরাইলের বিভিন্ন এলাকায় পাওয়া যাচ্ছে যা থেকে প্রমাণিত হয় যে ইরানের মিসাইল গুলো ইসরাইলের গুরুত্বপূর্ণ জায়গা সমূহে হিট করেছে ১৪ এপ্রিল এবং ইসরাইলের অ্যান্টি মিসাইল সিস্টেম ঠেকালে (ইন্টারসেপ্ট করলে ) এ সব মিসাইল বডি বা খোল অক্ষত (ইনট্যাক্ট )পাওয়া যেত না বরং তা চূর্ণবিচূর্ণ হয়ে যেত কাউন্টার মিসাইলের আঘাতে ।
So how is it that civilians are still finding missiles on the ground ten days after the attack, especially after the IDF spokesman stated that Israel's air defense system successfully intercepted 99% of them?
আর ঠিক একই কথা ইসরাইলের ইরান আক্রমণের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য যদিও ইসরাইলী ও পশ্চিমা সংবাদ মাধ্যম গুলো এ নিয়ে বহু বড় বড় দাবি করেছে এবং কয়েকটি কোয়ার্ডকপ্টার পাঠিয়ে ও বিশেষ ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ে নাকি ইস্ফাহানের নাতানযের পারমাণবিক কেন্দ্রের রুশ নির্মিত আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যাটারি এস - ৩০০ নাকি ধ্বংস করেছে !! যদি তাই হতো তাহলে ইসরাইলের অভ্যন্তরীন নিরাপত্তা মন্ত্রী বেন গ্ - ভীর এ ঘটনার পর নেতানিয়াহুকে তীব্র আক্রমণ করে বলত না যে এটা ছিল খুবই দুর্বল ও হাস্যকর পদক্ষেপ !! ইরানের ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র এবং আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার কার্যকারিতা নিয়ে প্রশ্ন তোলা ও অপপ্রচার চালানোর আরেকটা লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য আছে যা হচ্ছে যে এ সব কথা বললে বিশ্ববাজারে ইরান ও রাশিয়ার অস্ত্র মার্কেট অত্যন্ত সংকুচিত ও সীমিত হয়ে পড়বে এবং মাযুরা (মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র) , ইসরাইল ও পশ্চিমাদের অস্ত্র মার্কেট বিশ্বে বেশ চাঙ্গা থাকবে । নইলে ইসরাইল , মাযুরা (মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র) ও পশ্চিমাদের অস্ত্রের বিশ্ববাজারে ধস নামবে !!!